1. info@channelukhiya.com : চ্যানেল উখিয়া : চ্যানেল উখিয়া
  2. info@www.channelukhiya.com : চ্যানেল উখিয়া :
শনিবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৫, ০৯:৩৬ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
উখিয়ায় অস্ত্র ও ইয়াবাসহ চারজন আটক করেছে উখিয়া থানা পুলিশ সফল জনপ্রতিনিধি নুরুল আলম সওদাগর বালুখালী বাসীর আস্থা ও ভরসার ঠিকানা বিটিভি’র “নতুন কুঁড়ি ২০২৫”-এ উজ্জ্বল উখিয়ার তিন প্রতিভাবান শিক্ষার্থী কক্সবাজারে যুবলীগ নেত্রী সেফালীর প্রভাবশালী দালাল সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্য বালুখালীতে বিএনপি’র গণপ্রচারণায় ধানের শীষ প্রতীকের ভোট প্রার্থনা করে গণসংযোগ বালুখালীতে বিএনপি’র গণপ্রচারণায় ধানের শীষ প্রতীকের ভোট প্রার্থনা করে গণসংযোগ পালংখালী ইউনিয়ন শিবিরের সিরাত পাঠ প্রতিযোগিতা ২০২৫ সম্পন্ন কক্সবাজার জেলা মাদ্রাসা জেনারেল টিচার্স এসোসিয়েশনের সহ-সভাপতি নির্বাচিত হয়েছে মিকু বড়ুয়া প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ ও ব্যাখা দিলেন তৈয়বা উখিয়ার রোহিঙ্গা আব্দু রহিমের বেপরোয়া ইয়াবা কারবার , রয়েছে ধরাছোঁয়ার বাইরে

রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পৌঁছানোর কথা বলে আত্মসাৎ হলো ৫০লাখ টাকার ইয়াবা

  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ৫ আগস্ট, ২০২৫
  • ৬৫ বার পড়া হয়েছে

‎নিজস্ব প্রতিবেদক

‎কক্সবাজারের উখিয়ায় পালংখালী ইউনিয়নের আঞ্জুমান পাড়া এলাকায় ৪০ হাজার ইয়াবা আত্মসাৎকে ঘিরে ব্যাপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। স্থানীয়দের অভিযোগ—নবী হোসেনের দুই ছেলে কালু ও বাবুল দীর্ঘদিন ধরে সীমান্ত পাড়ি দিয়ে ইয়াবা ব্যবসায় জড়িত এবং তারা এলাকার কুখ্যাত সন্ত্রাসী হিসেবে পরিচিত।

‎স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত ২০ জুলাই ২০২৫ তারিখে কালু মিয়ানমার থেকে বিপুল পরিমাণ ইয়াবা এনে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পৌঁছে দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ইয়াবাগুলো গন্তব্যে না পৌঁছে আত্মসাৎ করে পালিয়ে যান তিনি। এ ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়ে।

‎ঘটনাটি স্থানীয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশিত হলে ৩ আগস্ট পরিবারসহ সংবাদ সম্মেলন করে নিজেদের নির্দোষ প্রমাণের চেষ্টা করে কালু-বাবুল পরিবার। তবে, অন্যদিকে একটি কল রেকর্ড বিভিন্ন ফাঁস হলে মিয়ানমার থেকে ইয়াবা আনার তথ্য স্পষ্ট উঠে আসে।

‎স্থানীয়রা জানায়, বাবুল টমটম ব্যবহার করে ইয়াবাগুলো রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পৌঁছে দেন এবং কালুর দায়িত্ব থাকে সীমান্ত থেকে ইয়াবা আনা। কিন্তু এবারের ঘটনায় প্রায় ৪৫ লাখ টাকার লোভ সামলাতে না পেরে দুই ভাই মিলে এই ইয়াবা আত্মসাৎ করে।

‎একজন স্থানীয় বাসিন্দা জানান,
‎“কালু ইয়াবা নিয়ে পালালেও তার বড় ভাই বাবুল এখনো পালংখালী পশ্চিম পাড়ার চোঁয়াখালী এলাকায় আত্মগোপন করে আছে।”

‎তবে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে বাবুল নিজেকে নির্দোষ দাবি করেন। তিনি জানান, তিনি এখনো টমটম চালাচ্ছেন। তবে তার ভাইয়ের হাতে ৪ কার্ড ইয়াবা থাকার বিষয়ে প্রশ্ন করলে ‘এগুলো এডিট’ বলে ফোন কেটে দেন।

‎এ প্রসঙ্গে উখিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আরিফ হোসেন বলেন,
‎“বিষয়টি আমাদের নজরে এসেছে। ইয়াবা পাচারকারীদের কোনোভাবেই ছাড় দেয়া হবে না। আমরা তদন্ত করে দেখছি বিষয় টি।

‎এ ঘটনায় এলাকায় আতঙ্ক বিরাজ করছে। স্থানীয়রা মাদক কারবারিদের দ্রুত গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে প্রশাসনের কঠোর পদক্ষেপ কামনা করেন।

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০
১১১২১৩১৪১৫১৬১৭
১৮১৯২০২১২২২৩২৪
২৫২৬২৭২৮২৯৩০৩১
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত -২০২৫, আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট